Home / Exception / ৮০ বছর বয়সে ঠাকুমা মাঝরাস্তায় যেভাবে লাঠি খেলা দেখালেন, সবার চক্ষু চড়ক গাছ!

৮০ বছর বয়সে ঠাকুমা মাঝরাস্তায় যেভাবে লাঠি খেলা দেখালেন, সবার চক্ষু চড়ক গাছ!

৮০ বছর বয়সে ঠাকুমা মাঝরাস্তায় যেভাবে লাঠি খেলা দেখালেন, সবার চক্ষু চড়ক গাছ!- ক’রোনা-সং’কটে সবার ঘরে থাকা মানে রাস্তাগুলো ফাঁকা৷ স্ট্রিট আর্টিস্ট, যারা সাধারণত নিজেদের ক’সরত দেখিয়ে পেট চা’লানো,তাদের কাছে এই সময়টা জীবন চালানো বেশ দু’স্কর,তবে

অস’ম্ভব নয়। সেটাই প্রমাণ করে দেখলেন এক ঠাকুমা। মেয়েদের আ’ত্মর’ক্ষার শিক্ষা দিলেন তিনি। লা’ঠি খেলা মনে লা’ঠি দিয়ে আ’ত্মর’ক্ষা করতে শেখা। ব্রিটিশ শা’সনকালে অবিভ’ক্ত বাংলার জ’মিদাররা নি’রাপত্তার জন্য লাঠিয়ালদের নিযুক্ত করত।বলিষ্ঠ যুবকরা এই খেলায় যথেষ্ট

পারদর্শিতা অর্জন করতে পারে। কিন্তু একজন বৃদ্ধ মহিলা এই বয়সে দাঁড়িয়েও যে এত সুন্দর লা’ঠি খেলা দেখাতে পারেন তা হয় তোপুনের রাস্তায় না গেলে দেখা যাবে না। “যো’দ্ধা আজি মা”, বয়স ওই ৭৫ হবে। এই বয়সেও লা’ঠি খেলায় পারদর্শিতা দেখলে অবা’ক হতে হয়।

সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচারের কারণে “আজি মা” এখন অনেকের কাছে বেশ পরিচিত। লাঠি খেলা দেখে মুগ্ধ হয়ে নেটিজেনরা সাধ করে নাম রেখেছেন, “যো’দ্ধা আজি মা”। এই ঠাকুমা পেট পেট চা’লাতে রাস্তায় স্টান্ট করেন, দিয়ে মার্শাল আর্ট করেন। টুইটার ব্যবহারকারী হিতেন্দ্র

সিং নিজেরই টুইটার হ্যান্ডেলে এই ভিডিওটি শেয়ার করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় আসতে ভাইরাল হয় ভিডিওটি। ভিডিওটি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন,”৭৫ বছর বয়সী এই মা পুনের বাসিন্দা। কীভাবে নিজেকে র’ক্ষা করা যায় তার কসরত দেখাচ্ছেন তিনি। লকডাউনে, তিনি রাস্তায়

তার অভিনয় প্রদর্শন করতে বাধ্য হন। দেখে মনে হচ্ছে এগুলি ছাড়া অর্থ উপার্জনের অন্য কোনও উপায় তার নেই। তাদের সম্পর্কে যদি কেউ কিছু জানেন তবে দয়া করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন”। প্রত্যেক দিনই সংবাদের শিরোনামে পৃথিবীর কোন কোন স্থানে মেয়েদের খু’ন-ধ’র্ষণ,

না’রী নির্যা’তনের খবর প্রকাশ্যে আসে। ঠিক সেই সময় গুলোতে মেয়েদের আ’ত্মর’ক্ষার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু এ ব্যাপারে এগিয়ে যেতে হয়তো সা’হস পান না কেউ।

Check Also

শ্যাম্পুর সঙ্গে চিনি মেশালে মু’হূর্তেই মিলবে যে আ’শ্চর্য উপকার!

ময়লা চুল প’রিষ্কার করার জন্য সবাই শ্যাম্পু ব্যবহার করেন। এতে চুল প’রিষ্কার, সিল্কি ও শাইনি ...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *