









হার্ট অ্যাটা’কের পরে ভুলেও করবেন না এই ৭টি কাজ করতে যাবেন না – হৃদরো’গ বা হার্ট অ্যাটাক সাধারণ আর দশটি রো’গের মত নয়। খুব সাধারণ কিছু লক্ষণ থেকে হতে পারে হার্ট অ্যা’টাক। আবার কোন লক্ষণ ছাড়াও হয়ে যেতে মাইনর হা’র্ট অ্যাটাক। একবার হা’র্ট অ্যা’টাক হয়ে





গেলে রো’গীকে একটু বেশি সচেতন থাকতে হয়। কারণ এরপরের বার মেজর অ্যা’টাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই হা’র্ট অ্যাটাক হওয়ার পর পরিবর্তন করতে হয় লাইফ স্টাইল, ত্যাগ করতে হয় কিছু অভ্যাস।





১. ধূ’মপানঃ আপনি যদি অধূ’মপায়ী হয়ে থাকেন, তবে এটি আপনার জন্য নয়। ধূম’পান হৃদয’ন্ত্র থেকে যে র’ক্ত প্রবাহিত হয়, তার প্রভাবিত করে থাকে এবং এর সাথে ধমনী ব্ল’ক করে থাকে। তাই হা’র্ট অ্যাটাকের পরে অতি দ্রুত ধূ’মপানের অভ্যাস ত্যা’গ করুন।





২. পরিপূর্ণ এবং ট্রান্স ফ্যাটঃ ট্রান্স ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এই খাবারগুলো ধমনীর গায়ে দেওয়াল তুলে দেয় এবং হৃদয’ন্ত্রে র’ক্ত পৌঁছাতে বাঁ’ধা দিয়ে থাকে। জাঙ্ক ফুড, ফাস্ট ফুড খাওয়া থেকে বি’রত থাকুন।





৩. চিনি এবং লবণঃ চিনি এবং চিনি জাতীয় খাবার যেমন চকলেট, পেস্ট্রি, মিষ্টি খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃ’দ্ধি করে থাকে। যা র’ক্ত ঘন করে র’ক্তনালী ব’ন্ধ করে দেয়। আমেরিকান হা’র্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে হা’র্টের রোগীদের লবণ একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত খাওয়া উচিত। তারদের প্রতিদিন ১৫০০ মিলিগ্রামের নিচে লবণ খাওয়া উচিত।





৪. কোলেস্টেরলের মাত্রাঃ বিশেষজ্ঞদের মতে র’ক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃ’দ্ধি করোনারি অ্যাটাকের সম্ভাবনা বৃ’দ্ধি করে থাকে। কোলেস্টেরলের মাত্রা ১৮০ এমজি তে রা’খার চে’ষ্টা করুন। কোলেস্টেরলের বৃ’দ্ধি করে এমন খাবার যেমন মাখন,ঘি, তেল ইত্যাদি অ’তিরি’ক্ত খাওয়া থেকে বি’রত থাকুন।





৫. শারীরিক পরিশ্রম এড়িয়ে যাওয়াঃ অনেকেই হা’র্ট অ্যা’টাকের পরে শারী’রিক পরিশ্রম অথবা ব্যায়াম এড়িয়ে চলেন। কিন্তু হালকা ব্যায়াম করা হা’র্টের জন্য ভাল। আপনি প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে পারেন। তা হতে পারে সাইক্লেনিং, সাঁতার অথবা হাঁ’টা।





৬. উচ্চ র’ক্তচা’পঃ American Heart Association এর মতে উচ্চ র’ক্তচা’প হার্ট অ্যা’টাকের ঝুঁ’কি বৃদ্ধি করে থাকে। রক্তচাপ ১৪০ থেকে ১৯০ এর মধ্যে থাকা উচিত। যদি এটি উঠানামা করে তবে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।





৭. অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা এড়িয়ে চলাঃ ডায়বেটিস বৃদ্ধি, হাইপারটেনশন, ডিপ্রেশন, হাইপোথাইরয়েডিজম ইত্যাদি সরাসরি হৃদযন্ত্রে প্রভাব ফেলে থাকে। তাই অন্যান্য স্বা’স্থ্য সম’স্যাকে এড়িয়ে যাওয়া ঠিক নয়। হা’র্টের রোগীদের অন্য দশজনের থেকে একটু বেশি সাবধানে থাকতে হয়। ছোট একটি ভু’ল বা অসাবধানতা বাড়িয়ে দিতে পারে মৃ’ত্যু ঝুঁ’কি।
























