









স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কী হয় জানেন? রইল বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা – বিবাহ মানে শুধু মাত্র দুই নারী পুরুষের শারীরিক মিলন নয়, তাদের মানসিক রুচি, আনন্দ দুঃখ, ভালোলাগা মন্দলাগা সবকিছুরই মিল। যখন এটি নারী এবং পুরুষ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়, তখন তার





সঙ্গে মানসিকভাবে আবদ্ধ হয় দুটি পরিবার ও। বিবাহ মানে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করা। বিবাহের আগে স্বামী এবং স্ত্রীর সমস্ত রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নেওয়া প্রয়োজন। এতে অদূর ভবিষ্যতে তাদের মধ্যে কোন রকম সমস্যা সৃষ্টি হয় না। এইচআইভি, থ্যালাসেমিয়া,





এই সমস্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার পাশাপাশি করে নিতে হয় স্বামী স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ পরীক্ষা। স্বামী এবং স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ যদি এক হয় তাহলে হতে পারে বিভিন্ন সমস্যা। আমরা জানি, গোটা পৃথিবীতে মানুষের চার রকমের রক্তের গ্রুপ হয়। O, A, AB, B এই চার রকমের রক্তের গ্রুপের





মানুষ থাকে এই পৃথিবীতে। গোটা পৃথিবীতে O রক্তের গ্রুপ প্রায় ৩৬ শতাংশ৷ ২৮ শতাংশ মানুষের A গ্রুপের রক্ত, ২০ শতাংশের ব্লাড গ্রুপ B। এদিকে এশিয়ার নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপ রয়েছে ৫ শতাংশ মানুষের, ইওরোপ ও আমেরিকায় সেটাই প্রায় ১৫ শতাংশ মানুষের। এক্ষেত্রে যদি





স্বামীর রক্তের গ্রুপ থাকে পজেটিভ এবং স্ত্রীর নেগেটিভ, তাহলে হতে পারে সমস্যা। এর ফলে ভবিষ্যতে তাঁদের পক্ষে বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। দেখা দিতে পারে Isoimmunization। তবে এজন্য ভয় পাবার কিছু নেই। চিকিৎসাশাস্ত্রে এর জন্য চিকিৎসা রয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,





পৃথিবীর সমস্ত ব্লাড গ্রুপ কে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হল এবি পদ্ধতি, ( এ, বি, এবি এবং ও)৷ অন্যটি হল আরএইচ ফ্যাক্টর (আরএইচ পজিটিভ এবং আরএইচ নেগেটিভ)৷ এই পদ্ধতির ভিত্তিতে ঠিক করা হয় ব্লাড গ্রুপ পজেটিভ হবে নাকি নেগেটিভ।
























