







সম্পর্কে যমজ ভাই৷ দু’জনেই চাকরিও করতেন পু’লিশে৷ শেষ পর্যন্ত মাত্র দশ দিনের ব্যবধানে করো’নায় আ’ক্রা’ন্ত হয়ে মা’রা গেলেন দুই যমজ ভাই৷
একটি সর্বভারতীয় ইংরেজি সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মৃ’ত দুই ভাইই মহারাষ্ট্র পুলিশে কর্মর’ত ছিলেন৷ ১৯৯১ সালে তাঁরা পু’লিশের চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন৷




ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৫৬ বছর বয়সী দিলীপ ঘোডকে উল্লাসনগরের হিল রোড পু’লিশ স্টেশনে কর্মর’ত ছিলেন৷ করো’নায় আ’ক্রা’ন্ত হয়ে গত ২০ জুলাই মৃ’ত্যু হয় তাঁর৷ এর ঠিক দশ দিন পর বৃহস্পতিবারই করো’নায় আ’ক্রা’ন্ত হয়ে মা’রা গেলেন তাঁর যমজ ভাই জয়সিং ঘোডকে৷ তিনি অম্বরনাথ পুলিশ স্টেশনে কনস্টেবল পদে কর্মর’ত ছিলেন৷




ফোরের ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ, প্রমোদ শেওয়ালে জানিয়েছেন, করো’না অতিমা’রী শুরু হওয়ার পর থেকেই সামনের সারিতে থেকে ডিউটি করেছেন দিলীপ এবং জয়সিং৷ ডিউটিতে থাকাকালীন তাঁরা সংক্রমিত হন বলে মনে করা হচ্ছে৷




জয়সিং-এর ছেলে মনীষ ঘোডকে জানিয়েছেন, ‘আমা’র বাবা পুরো অতিমা’রীর সময়টাই ডিউটি করেছেন৷ করো’না আ’ক্রা’ন্ত হওয়ার পর তাঁকে খুবই কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে৷ কিন্তু পুলিশ যেভাবে শেষ পর্যন্ত আমা’দের পরিবারের পাশে থেকেছে, তাতে আমর’া কৃতজ্ঞ৷’




মহারাষ্ট্রে এখনও বেলাগাম হারে বাড়ছে করো’না৷ বৃহস্পতিবারও নতুন রেকর্ড গড়ে একদিনে ১১,১৪৭ জন নতুন করে করো’নায় আ’ক্রা’ন্ত হয়েছেন৷ ফলে রাজ্যে মোট আ’ক্রা’ন্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪,১১,৭৯৮৷ করো’নায় আ’ক্রা’ন্ত হয়ে মহারাষ্ট্রে ১৪,৭২৯ জনের মৃ’ত্যু হয়েছে৷



















