









মোটর বাইক চালাতে মানতে হবে ৭ টি নতুন নিয়ম; না মানলেই জরিমানা গুণতে হবে – আইন ভেঙে বেপরোয়া মোটরবাইক চালানোয় দেশে প্রতিদিন বাড়ছে আহত ও প্রাণহানির সংখ্যা। সবচেয়ে বেশি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বেপরোয়া মোটরবাইক চালানোর মনোভাব বাড়িয়ে দিচ্ছে
১) মা’দক সেবন অবস্থায় গাড়ি চালালে : মা’দক সেবন করে মোটরবাইক চালানোর ক্ষেত্রে আগে ফাইন ছিল ২,০০০ টাকা। বর্তমান আইনে সেটা ২০,০০০ টাকা বাড়ানো হলো। সেই স’ঙ্গে মা’দক সেবন অবস্থায় দু’র্ঘটনা ঘটলে গাড়ির ইন্স্যুরেন্সের দাবিগু’লি বাতিল হয়ে যাব’ে।





আরও পড়ুনMgid
চিকন হতে চান? এটি ব্যাবহার করুন ২ সপ্তাহে ২৭ কেজি হারানোর জন্য
Green Coffee
২) মোটরবাইক চালানো অবস্থায় ফোনে কথা বললে : মোটরবাইক চালানো অবস্থায় ফোনে কথা বলা খুবই বিপজ্জনক। অধিকাংশ দু’র্ঘটনার পিছনে আছে গাড়ি চালানো অবস্থায় ফোনে কথা বলা। তবে হা’মেশাই এই ভুল করতে দেখা যায় বাইক আরোহীদের। এবার থেকে এই অ’পরাধে ৫,০০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। পাশাপাশি বাতিল হবে মোটর ইন্স্যুরেন্সের সুবিধাগু’লি।





আরও পড়ুনMgid
চিকন হতে চান? এটি ব্যাবহার করুন ২ সপ্তাহে ২৭ কেজি হারানোর জন্য
Green Coffee
৩) ওভার স্পিডিং বা বিপজ্জনক ভাবে চালালে : ওভার স্পিডিং (খুব জোরে চালালে) করার জন্য মোটরবাইক আরোহীর সাথে পথচারীরাও দু’র্ঘটনার কবলে পড়েন। এবার থেকে এই আইন ভাঙলে ফাইন হবে ২০০০ টাকা।
এবং ওভার স্পিডিং কারণজনিত কেও আ’হত হলে, ইন্স্যুরেন্স প্রোভাইডার বাতিল করতে পারবে। তৃতীয় ব্যক্তির ইন্স্যুরেন্স কভারের সুযোগ সুবিধা।





৪) ট্রাফিক সিগন্যাল ভাঙলে : প্রয়োজনে অথবা বিপজ্জনক ভাবে গাড়ি চালানোর কারণে অনেকেই ট্রাফিক সিগন্যাল ভাঙেন। এতে প্রায়শই দু’র্ঘটনা ঘটে। এতে বহু মানুষ অকারণে আ’হত বা মা’রা যান। এবার থেকে এই বেপরোয়ায় গাড়ি চালানোতে রাশ টানতে জরিমানা বা ফাইন লাগবে ১০০০ টাকা। তারসাথে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাব’ে।





এছাড়াও, বাইক আরোহীর ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিখিত ভাবে বাইক আরোহীকে নিয়মভ’ঙ্গকারী চালক হিসাবে চিহ্নিত করে রাখবে এবং ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম রেট বাড়িয়ে দিতে পারবে।
৫) হেলমেট ব্যবহার না করলে : হেলমেট ব্যবহার না করলে মোটরবাইক আরোহীকে ১০০০ টাকা ফাইন দিতে হবে এবং ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ইন্স্যুরেন্সের সুযোগগু’লি দিতে বাধ্য থাকবে না।
এর পাশাপাশি বাইকে লাইট কন্টেনার রাখার জন্যও মন্ত্রণালয় নির্দেশিকা জারি করেছে। এই ধারকটির দৈর্ঘ্য ৫৫০ মিমি, প্রস্থ ৫১০ মিমি এবং উচ্চতা ৫০০ মিমি অতিক্রম করা উচিত নয়।





৬) ইন্স্যুরেন্সের না থাকলে : থার্ড পার্টি ভ্যালিড ইন্স্যুরেন্সের কভার থাকতে হবে। ভ্যালিড বাইক ইন্স্যুরেন্সের পলিসি ছাড়া মোটরবাইক চালালে ফাইন দিতে হবে ২০০০ টাকা। যদি আরোহী দু’র্ঘটনার কবলে পড়েন তাহলে মোটর ইন্স্যুরেন্সের ক্লেম রাইজ করতে পারবে না।
৭) দুইজনের বেশি আরোহী চাপালে : দুইজনের বেশি আরোহী চাপালে ফাইন দিতে হবে ২,০০০ টাকা। ইন্স্যুরেন্সের কোম্পানি এক্ষেত্রে ইন্স্যুরেন্সের দাবিগুলি নাকচ করতে পারবে। আপডেট করা এই এই নতুন মোটরবাইক আইন মেনে চলার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বাইক আরোহীদের সেভ লাইভ, সেভ ড্রাইভ মেনে চলার আবেদন করা হয়েছে।
























