গো’পনা’ঙ্গ হলো স্ত্রী যৌ* না’ঙ্গ, যা জরায়ু থেকে স্ত্রীদে’হের বাইরের অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি ফাইব্রোমাসকুলার নলাকার । মানুষ ছাড়াও অমরাবিশিষ্ট মেরুদ’ণ্ডী ও মারসুপিয়াল প্রা’ণীতে, যেমনঃ ক্যাঙ্গারু অথবা স্ত্রী পাখি , মনোট্রিম ও কিছু সরীসৃপের ক্লোকাতে যো’নি পরিদৃষ্ট হয়।
স্ত্রী কীটপ্রত্যঙ্গ এবং অন্যান্য অমেরুদ’ণ্ডী প্রা’ণীরও যো* নি আছে, যা মূ’লতঃ ওভিডাক্টের শেষ প্রান্ত। লাতিন বহুবচনে যো’নিকে বলা হয় উয়াগিনাই মেয়েদের যো* নীর প্রতিটি অংশই বেশ সংবেদনশীল।
তাই যেখানেই স্পর্শ করুন না কেন তাতেই মেয়েদের আ’নন্দ হবে। তবে বিশেষভাবে সংবেদনশীল অংশ হল ক্লিটোরিস।ক্লিটোরিস মেয়েদের যৌ’না’ঙ্গের উপরের দিকে যেখানে যো’নির ঠোটবা পাপড়ি (ক্ষুদ্রোষ্ঠ) দুটি মি’লিত হয় সেখানে অবস্থিত।
এটি ঘোমটার মত একটু ত্বক দ্বারা আবৃত থাকে। ক্লিটোরিসে হালকা ভাবে আদর করলে মেয়েদের চ’রম আ’নন্দ হয় এবং দ্রু’ত অর্গ্যা’জম হতে পারে।ডিম না মুরগি, কোনটা আগে? অবশেষে মিলল উত্তর:ডিম আগে না মুরগি আগে? অনেকেই একে অন্যকে এমন প্রশ্ন করে থাকেন। তবে এই বি’ষয়টিকে নিয়ে অনেকে মা’থা খাটিয়েও কোনো সমাধান করতে পারেননি।
এই ধাঁধার সমাধান করতে গিয়ে বহু বিজ্ঞানী থেকে সমাজতত্ত্ববিদ হিমশিম খেয়েছেন রীতিমত। কারণ যু’ক্তি দিয়ে এই র’হস্যের সমাধান করা কার্যত অসম্ভব।অনেকেই এই প্রস’ঙ্গে দার্শনিক ভ’ঙ্গিতে জানিয়েছেন, এই প্রশ্ন আসলে অনেকটা বৃত্তের মত, যার কোনো শুরুই নেই আসলে।তবে সম্প্রতি মা’র্কিন যু’ক্তরাষ্ট্রে এই ধাঁধার সমাধান মিলেছে। এক ওয়েবসাইটে প্রকাশ পেয়েছে আসল সত্য।
মা’র্কিন সাংবাদিক রবার্ট ক্রুলউইচ এই জটিল ধারণার ত’থ্য জানার জন্য রীতিমত গবে’ষণাই করে ফে’লেছেন। তার পরেই মিলেছে এর উত্তর। এনপিআর নামক মা’র্কিন ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে সেই ফলাফল।সেখানেই বলা হয়েছে, কয়েক সহস্রাব্দ আগে পৃথিবীতে বাস ছিল এক মুরগি সদৃশ এক বড় পাখির। প্রাগৌতিহাসিক সেই পাখি জিনগতভাবে অনেকটাই মুরগিদের কাছাকাছি হলেও তা মোটেও মুরগি ছিল না।
বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, সেটি আসলে ছিল এক ধরনের ‘প্রোটো-চিকেন’। মুরগির সেই প্রাচীনতম পূর্বসূরী এক ডিম পেড়েছিল। সেই ডিমেই পুরু’ষ স’ঙ্গী বেশ কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করে।এরপর আরো কয়েকবার বেশ কিছু মিউটেশনগত পরিবর্তন ঘটে। যা তখনকার সেই পুরু’ষ কিংবা না’রী মুরগির জিন থেকে বেশ কিছুটা আলাদা।
নতুন প্রজাতির সেই উৎপন্ন পাখিই হলো আজকের মুরগির আদি এবং প্রকৃত পূর্বপুরু’ষ।এরপর কয়েক হাজার বছর ধরে পৃথিবীর স’ঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য আরো বহুবার মিউটেশনগত রদবদল ঘটে।
প্রথম যে মুরগি সৃষ্টি হয়েছিল, সেই মুরগির স’ঙ্গে হয়তো আজকের এই মুরগির প্রচুর অমিল। মিউটেশনটি ডিমের মধ্যে ঘটে যাওয়ার ফলে সেই আদি মুরগিটির উৎপত্তি হয়েছিল, তার মানে ডিমটির আগে কোনো মুরগি ছিল না।
অর্থাৎ পুরো ঘ’টনাটি সংক্ষেপে বলতে হলে, প্রাগৌতিহাসিক মুরগি-সদৃশ এক পাখি ভিন্নধ’র্মী ডিম পাড়ার ফলে উদ্ভব ঘটে আদিতম মুরগির। তাই মুরগির আগেই ডিম এসেছে। তাই ডিম-ই আগে আর মুরগি পরে।