নিউ ইয়র্কের ডিভোর্স আইনজীবী এলিয়ট পোল্যান্ড। তিনি ৫০ বছর ধরে পারিবারিক বি’ষয়গুলো নিয়ে কাজ করছেন। আর বিবা’হিত জীবনের সাফল্য ও ব্য’র্থতার ক্ষেত্রে তাঁর দীর্ঘ পর্যবেক্ষণ রয়েছে।
দীর্ঘ কর্মজীবনের অ’ভিজ্ঞতার আলোকে তিনি চারটি বি’ষয়কে বিবা’হিত জীবনের সাফল্যের সূত্র হিসেবে মনে করেন। এ চারটি বি’ষয়ই তুলে ধরা হলো এ লেখায়।
সামাজিক জীবন যাপনের ক্ষেত্রে শ্বশুরবাড়ি কিংবা বাবার বাড়ি উভ’য় আত্মীয়স্বজনেরই সহায়তা ও মিলেমিশে থাকা প্রয়োজন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সীমারেখাও মেনে চলতে হয় বলে মনে করেন আইনজীবী এলিয়ট পোল্যান্ড। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন,
দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি দেখেন বহু মানুষই অ’ভিযোগ করেন, তাঁর শ্বশুরবাড়ির আত্মীয় তাঁর বিবা’হিত জীবনকে ধ্বং’স করে দিয়েছে। আর এ ঝামেলা থেকে দূরে থাকার জন্য সংসার গঠনের পর বিবা’হিত জীবনে সর্বদা একটা স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখা প্রয়োজন।
বিবা’হিত জীবন যেহেতু আদতে দুজন মানব-মানবীর সম্প’র্ক। আর তাই এ বি’ষয়টি কখনোই ভু’ললে চলবে না, উভ’য়ে উভ’য়কে আকর্ষণ করাটা খুবই জরুরি। আর এ বি’ষয়টি যদি গুরুত্ব হারায় তাহলে বিবা’হিত সম্প’র্কের বাঁধ’নও ফিকে হয়ে যায়। এ কারণে বিবা’হিত জীবনে সব সময়েই আকর্ষণ বজায় রাখার চেষ্টা করা জরুরি।
৩. নিজের সম্পদের হিসাব রাখা
অধিকাংশ মানুষই বিবা’হিত জীবনে প্রবেশ করার পর নিজের ও স’ঙ্গীর সম্পদের হিসাব পৃথকভাবে রাখতে পারেন না। মূ’লত উভ’য়ের আর্থিক ক্ষ’মতা একত্রিত করেই তাঁরা নানা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট গড়েন কিংবা সম্পদ ক্রয় করেন। আর এ বি’ষয়গুলো প্রচুর বাদানুবাদ তৈরি করে। এ ক্ষেত্রে তাঁরা যদি উভ’য়ের সম্পদের একটি তালিকা সর্বদা রাখেন তাহলে তা বহু ঝামেলা এড়াতে পারে।
৪. স’ঙ্গী বাছুন মিল দেখে
বিবা’হিত জীবন সফল করার জন্য এ বি’ষয়টি আগেই জেনে রাখা উচিত। আপনার স’ঙ্গী হিসেবে যাকে বেছে নেবেন তাঁর অন্য সব বি’ষয়ের তুলনায় আপনার স’ঙ্গে মিল কতখানি রয়েছে তাই দেখু’ন আগে। এ ক্ষেত্রে আপনার মূ’ল্যবোধ, জীবনযাপন, ব্যাকগ্রাউন্ড, সামাজিকতা ইত্যাদি বি’ষয় যদি তার স’ঙ্গে মিলে যায় তাহলে বিয়ে দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।