









আপনি চাইলে সারাবছরই খেজুর খেতে পারেন। খেজুর আমরা কমবেশি সবাই খেলেও এর ঔষধিগুণ অনেকেরই অজানা।
এই ফলটি খেলে দূর হতে পারে অনেক রোগ। পুষ্টিগুণে ভরপুর, আয়’রনের অন্যতম উৎস খেজুর অবশ্যই রাখুন খাবার তালিকায়। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় খেজুর রাখলে শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। খেজুর ডায়েটে রাখার কথা বলে থাকেন প্রায় সব পুষ্টিবিদই। প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে ০.০৯ গ্রাম আয়রন থাকে।





পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়’রনের অনেকটাই এই খেজুর থেকে মেলে। তবে যাদের ডায়া’বেটিস রয়েছে, তাদের শুকনো খেজুর ডায়েটে রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।
শুকনো খেজুরেও শরীরের দরকারি খনিজ মেলে। খেজুরে রয়েছে ঔষধিগুণ, আর এতে শরীরে ভিটা’মিনের চাহিদাও পূরণ করে। প্রতিদিন খেজুর খেলে যেসব উপকার পাওয়া যায়– রোগপ্রতিরোধের ক্ষমতা খেজুরে থাকা অ্যান্টি’অক্সি’ড্যান্ট রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে প্রচুর ভিটা’মিন, খনিজ, ক্যা’লসিয়াম, পটাশি’য়াম রয়েছে। তাই প্রতিদিনের ডায়েটে রাখতে পারেন খেজুর।





র’ক্তস্বল্পতা পূরণ করে: র’ক্তস্বল্পতা রোগীর ক্ষেত্রে খেজুর খুবই প্রয়োজনীয়। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আ’য়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ শতাংশ পূরণ করে খেজুর।
চিনির বিকল্প: যারা চিনি খেতে চান না, তারা খেতে পারেন খেজুরের রস ও গুড়। তাই চিনির ক্ষতি এড়াতে খেজুর খেতে পারেন।





হা’র্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: হৃদ’স্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে খেজুরের মধ্যে থাকা নানা খনিজ। তাই হা’র্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে খেজুর খুবই উপকারী।
উচ্চ র’ক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: খেজুরে থাকা সোডিয়াম র’ক্তের চাপকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই উচ্চ র’ক্তচাপের রোগীর ডায়েটে খেজুর রাখা উচিত। এ ছাড়া খেজুরে লিউটেন ও জি’ক্সাথিন থাকায় তা রেটিনার স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে।
























