









আজ আমাদের হাতে হাতে রয়েছে উন্নত স্মার্টফোন। বহির্জগতের সাথে আমরা যথেষ্ট পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জায়গার অনেক জানা অজানা বিষয় চা-ক্ষু-ষ করতে পারছি আজ ইন্টারনেটের দৌলতে। যে কোনো বিষয়ে জানতে চাইলে তা চ-ট করে হাজির হচ্ছে আমাদের চোখের সামনে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর নানান প্রান্তের নানা মানুষের বিভিন্ন প্রতিভার নিদর্শন গু-লিও প্র-ত্য-ক্ষ করতে পারছি।





এমনিতেই করোনার লকডাউনে এখন সবাই গৃহব-ন্দি থেকে আরো বেশী করে ঝুঁ-কে পড়েছে নেটদুনিয়ায়। বিরাট অবসর সময়ে মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করছে বিভিন্ন বিষয়। কেউ রান্না করছেন, কেউ গান করছেন, আবার কেউ সুন্দর নৃত্য পরিবেশন করছেন। অনেককেই শারীরিক কস-রৎ দেখাতে দেখা গেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।শিশুদের যা শেখানো হয় তাড়াতাড়ি শেখে। একজন শিশুর প্রাথমিক পাঠশালা হলো তার বাড়ি। মায়ের কাছ থেকে শিক্ষার জগতে প্রথম হাতেখড়ি হয় শিশুর।





ল মিডিয়ার মাধ্যমে বহু শিশুর নানান প্রতিভার দিকগুলি পরিস্ফুটিত হচ্ছে আমাদের কাছে। এরকমই একটি ভিডিও এসে উপস্থিত হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।ছোট্ট এক দুধের শিশু। ভাল করে কথাই হয়তো বলতে শেখে নি এখনও। কিন্তু এই বয়সেই আধো-আধো গলায় ভারী সুন্দর ছড়া বলছে শিশুটি। ওয়ান টু থ্রি স্টার্ট বলেই, ছোট্ট শিশুটি ‘নোটন নোটন পায়রাগুলি ঝোঁটন বেঁধেছে’ ছড়াটি ভারী সুন্দর ভাবে গড়গড়িয়ে বলে গেল। হয়তো তার মা তাকে ছড়াটি শিখিয়ে দিয়েছে।





উফ্ এই পুঁচকুটা ও ছড়া আবৃত্তি করছে। কি সুন্দর ?
উফ্ এই পুঁচকুটা ও ছড়া আবৃত্তি করছে। কি সুন্দর ?
Dikirim oleh Sa Re Ga Ma Pa pada Senin, 29 Juni 2020
কিন্তু এমন দুধের শিশুর মুখ থেকে আধো-আধো গলায় এই ছড়াটি শুনে স্নেহভরে তাকে আশীর্বাদ করেছেন নেটিজেনরা। সকলেই ওই শিশুটির এমন চমৎকার প্রতিভাকে ধন্য ধন্য করেছেন।খুব বেশি হলে শিশুটির বয়স হবে এক থেকে দেড় বছর। কিন্তু এই বয়সেই এত সুন্দর ভাবে ছড়াটি উপস্থাপিত করল শিশুটি যা দেখে খুবই প্রশংসা করেছেন তামাম নেটিজেনরা।এর পাশাপাশি সবাই শিশুটির উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রার্থনা করেছেন।
























