মাছ চাষের ক্ষেত্রে তেলাপিয়া মাছ চাষ বেশ জনপ্রিয় ও লাভজনক। দামে কম, স্বাদও ভালো তাই তেলাপিয়া মাছ বেশ জনপ্রিয়। এছাড়া এই মাছে কাঁটাও কম, ভাজা-ভুনা-বারবিকিউ সবই সহজে রান্না করা যায়।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা, এই মাছ খেতে বারণ করেন। কারণ কী? আসুন জেনে নিই সেগুলো:
# তেলাপিয়া মাছ পরোক্ষভাবে নানা প্রাণঘাতী রোগের কারণ হতে পারে।
# খামারে চাষ করা হয় এই মাছ।
# হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা খামারে খাবার হিসেবে দেওয়া হয়।
# এই খাবার খেয়ে মাছের তেলাপিয়ার শরীরে রোগ-জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে।
# ডিবুটাইলিন নামে এক প্রকার কেমিক্যাল জমা হয় মাছে।
# তাই খামারে বড় হওয়া এসব তেলাপিয়া খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে।
# ক্যানসার, হৃদরোগ, হাঁপানিও হতে পারে।
সূত্র : ফক্স নিউজ।
স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে স্টারলিংক, ঝুঁকির মুখে মহাকাশযান ও নভোচারীরা
ইন্টারনেট দুনিয়ায় ইলন মাস্কের আধিপত্যের কথা সবাই জানে। পৃথিবীর ৯৯ শতাংশ অঞ্চলে হাইস্পিড ইন্টারনেট সরবরাহের জন্য তার পদক্ষেপের কথা অনেকেরই জানা। কিন্তু সেই স্টারলিংকের অন্তত তিন শতাংশ স্যাটেলাইট নিয়’ন্ত্রণ হারিয়ে মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে! ফলে মহাকাশযান ও নভোচারীরা ঝুঁ’কির মুখে পড়তে পারে।
সম্প্রতি হার্ভার্ড স্মিথসোনিয়ান সেন্টার অব অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের নভোচারী জনাথন ম্যাকডুয়েলের সং’গ্র’হ করা উ’পাত্তে বিষয়টি উঠে এসেছে। উপা’ত্ত অনুযায়ী অন্তত তিন শতাংশ স্যাটেলাইটের ওপর এখন স্পেস এক্সের নিয়’ন্ত্রণ নেই। তবে স্পেসএক্স জানিয়েছে, স্টারলিংক প্রকল্পের প্রতিটি স্যাটেলাইট কক্ষপথ থেকে সরিয়ে পৃথিবী অভিমুখে পতিত করা যায়।
ফলে মহাকাশে ব’র্জ্যের সৃষ্টি হয় না। স্যাটেলাইট কক্ষপথ থেকে সরে গেলেও সেটির অন্য স্যাটেলাইটের সঙ্গে সং’ঘ’র্ষের সম্ভাবনা প্রতি ১০ বছরে এক শতাংশেরও কম। জেনে রাখা ভালো, স্পেসএক্সের এসব স্যাটেলাইটের এক একটির আকার একটি টেবিলের সমান এবং ভর ৫৫০ পাউন্ড। আকারের সঙ্গে কক্ষচ্যু’ত স্যাটেলাইটের গতির বিবেচনা করলে এমন একটি ভবঘুরে স্যাটেলাইট অন্যান্য স্যাটেলাইটের জন্য মা’রা’ত্মক হু’মকির কারণ হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
স্পেসএক্স জানায়, কক্ষপথে তারা ১২ হাজারের মতো স্যাটেলাইট পাঠাতে চায়। অধিকাংশ স্যাটেলাইট পৃথিবী থেকে ১ হাজার কিলোমিটার ওপরে থাকে। কিন্তু স্টারলিং স্যাটেলাইটগুলো থাকে অনেক নিচে, প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার উচ্চতায়। প্রথাগত স্যাটেলাইটের চেয়ে তাদের এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বেশি গতির ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। নেটওয়ার্কটি এরই মধ্যে কানাডার কিছু অঞ্চলসহ যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরাঞ্চলে পাওয়া যাচ্ছে।
সেখানে পরীক্ষামূলকভাবে কয়েকজন ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার করেছেন। ইন্টারনেট দুনিয়ায় ইলন মাস্কের আধিপত্যের কথা সবাই জানে। পৃথিবীর ৯৯ শতাংশ অঞ্চলে হাইস্পিড ইন্টারনেট সরবরাহের জন্য তার পদক্ষেপের কথা অনেকেরই জানা। কিন্তু সেই স্টারলিংকের অন্তত তিন শতাংশ স্যাটেলাইট নিয়’ন্ত্রণ হা’রিয়ে মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে! ফলে মহাকাশযান ও নভোচারীরা ঝুঁ’কির মুখে পড়তে পারে।
সম্প্রতি হার্ভার্ড স্মিথসোনিয়ান সেন্টার অব অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের নভোচারী জনাথন ম্যাকডুয়েলের সংগ্রহ করা উপা’ত্তে বিষয়টি উঠে এসেছে। উপা’ত্ত অনুযায়ী অন্তত তিন শতাংশ স্যাটেলাইটের ওপর এখন স্পেস এক্সের নিয়’ন্ত্রণ নেই। তবে স্পেসএক্স জানিয়েছে, স্টারলিঙ্ক প্রকল্পের প্রতিটি স্যাটেলাইট কক্ষপথ থেকে সরিয়ে পৃথিবী অভিমুখে প’তি’ত করা যায়। ফলে মহাকাশে বর্জ্যের সৃষ্টি হয় না।
স্যাটেলাইট কক্ষপথ থেকে সরে গেলেও সেটির অন্য স্যাটেলাইটের সঙ্গে সং’ঘ’র্ষের সম্ভাবনা প্রতি ১০ বছরে এক শতাংশেরও কম। জেনে রাখা ভালো, স্পেসএক্সের এসব স্যাটেলাইটের এক একটির আকার একটি টেবিলের সমান এবং ভর ৫৫০ পাউন্ড। আকারের সঙ্গে ক’ক্ষচ্যু’ত স্যাটেলাইটের গতির বিবেচনা করলে এমন একটি ভবঘুরে স্যাটেলাইট অন্যান্য স্যাটেলাইটের জন্য মা’রা’ত্মক হু’মকির কারণ হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
স্পেসএক্স জানায়, কক্ষপথে তারা ১২ হাজারের মতো স্যাটেলাইট পাঠাতে চায়। অধিকাংশ স্যাটেলাইট পৃথিবী থেকে ১ হাজার কিলোমিটার উপরে থাকে। কিন্তু স্টারলিং স্যাটেলাইটগুলো থাকে অনেক নিচে, প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার উচ্চতায়। প্রথাগত স্যাটেলাইটের চেয়ে তাদের এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বেশি গতির ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। নেটওয়ার্কটি এরইমধ্যে কানাডার কিছু অঞ্চলসহ যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরাঞ্চলে পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে পরীক্ষামূলকভাবে কয়েকজন ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার করেছেন।