









ক’রোনা কেড়েছে বহু মানুষের রুজি-রুটির সংস্থান। এক লহমায় সমগ্র পরিবেশটা কে পা’ল্টে দিয়েছে এই মা-র-ণ রো’গ। মানুষের জীবন বদলে গিয়েছে এক মুহূর্তের মধ্যে। মানুষের অসহায় এবং বিপ-র্যস্ত অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এমন কিছু ঘটনা উ’ঠে এসেছে যা দেখে বাক-রুদ্ধ হয়ে গিয়েছে মানুষ। এবং মন হয়ে উঠেছে ভারা-ক্রান্ত।যে বয়সে অন্য শিশুরা আদরে যত্নে বড় হচ্ছে, স্কুল যেতে শুরু করছে, লেখাপড়া করছে, খেলাধুলা করছে, সেই বয়সেই আর একটি শিশুর এক লহ-মায় যেন বড় হয়ে উঠেছে।





একটি দুঃ-খ-জনক ঘটনা দেখা গিয়েছে বাংলার জলপাইগুড়ি জেলায়। পথচলতি মানুষদের করেন এক ৩ বছরের শিশু তার অ’সুস্থ মায়ের মাথায় নিজের জামা প্যা’ন্ট খু’লে পাশের কল থেকে ভিজিয়ে এনে জলপট্টি দিচ্ছে। তখনই সাধারণ মানুষ জানতে পারেন, ওই মহিলা কয়েকদিন ধরেই ওখানে আশ্রয় নিয়েছেন। এই ঘটনাটি জলপাইগুড়ির কতোয়ালী থানা এলাকায় ঘটেছে। ওই ভবঘুরে মহিলা তার 3 বছরের শিশুকে নিয়ে কয়েকদিন ধরেই সেখানে থাকছিলেন।





মহিলার নাম রেখা। তিনি পরিচারিকার কাজ করতেন, করোনার এই ভ’য়া-বহ আবহে পরিচারিকার কাজ হারিয়েছেন তিনি। স্বামী তাঁকে এবং তাঁর তিন বছরের ছেলেকে ছে’ড়ে দিয়ে চলে গিয়েছে অন্য কোথাও। বি-প-র্য-য়ে-র আকাশ ভে-ঙে পড়েছে ওই মহিলার মাথায়। কিভাবে অন্নসংস্থান করবেন কিছুতেই বুঝতে পারছিলেন না। তিন বছরের দুধের শিশুপুত্রের মুখে কিভাবে খাবার তু’লে দেবেন তা কিছুতেই ভেবে উঠতে পারছিলেননা রেখা।





ছেলেকে নিয়ে পথেই আশ্রয় নেন তিনি। চেয়ে চিনতে যেভাবে হোক ছেলের মুখে অন্ন তুলে দিতে থাকেন তিনি। অ’সুস্থ মহিলাকে যেভাবে তাঁর দুধের সন্তান সেবা করছে তা দেখে চোখের জল আ-ট-কা-তে পারেননি কেউই।থানার পুলিশ ওই মহিলাকে খাবার দেন। খবর পেয়ে ছুটে আসেন জলপাইগুড়ি পুরসভার বোর্ডের সদস্য সৈকত চ্যাটার্জী। তিনি ওই অসুস্থ মহিলার সেবা-শুশ্রূষা এবং খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করেন।





তিনি পুরসভার অন্তর্গত ভবঘুরেদের জন্য যে থাকার জায়গা আছে সেখানে আপাতত ওই মহিলাকে থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন ওই মহিলার যতদিন খুশি সেখানে থাকতে পারেন। এই ঘট’নাটি চোখের জল এনে দিয়েছে সকল মানুষেরই। ওই শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত সকলেই। মাত্র এতোটুকু বয়সে কঠোর বাস্তব ওই শিশুকে শি’খিয়ে দিয়েছে বড়ো হতে।





মহিলার নাম রেখা। তিনি পরিচারিকার কাজ করতেন, করোনার এই ভয়া-বহ আবহে পরিচারিকার কাজ হারিয়েছেন তিনি। স্বামী তাঁকে এবং তাঁর তিন বছরের ছেলেকে ছে’ড়ে দিয়ে চলে গিয়েছে অন্য কোথাও। বি-প-র্য-য়ে-র আকাশ ভে-ঙে পড়েছে ওই মহিলার মাথায়। কিভাবে অন্নসংস্থান করবেন কিছুতেই বুঝতে পারছিলেন না। তিন বছরের দুধের শিশুপুত্রের মুখে কিভাবে খাবার তুলে দেবেন তা কিছুতেই ভেবে উঠতে পারছিলেননা রেখা।





ছেলেকে নিয়ে পথেই আশ্রয় নেন তিনি। চেয়ে চিনতে যেভাবে হোক ছেলের মুখে অন্ন তুলে দিতে থাকেন তিনি। অসুস্থ মহিলাকে যেভাবে তাঁর দুধের সন্তান সেবা করছে তা দেখে চোখের জল আ-ট-কা-তে পারেননি কেউই।থানার পুলিশ ওই মহিলাকে খাবার দেন। খবর পেয়ে ছুটে আসেন জলপাইগুড়ি পুরসভার বোর্ডের সদস্য সৈকত চ্যাটার্জী। তিনি ওই অ’সুস্থ মহিলার সেবা-শুশ্রূষা এবং খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করেন।





তিনি পুরসভার অন্তর্গত ভবঘুরেদের জন্য যে থাকার জায়গা আছে সেখানে আপাতত ওই মহিলাকে থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন ওই মহিলার যতদিন খুশি সেখানে থাকতে পারেন। এই ঘটনাটি চোখের জল এনে দিয়েছে সকল মানুষেরই। ওই শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত সকলেই। মাত্র এতোটুকু বয়সে কঠোর বাস্তব ওই শিশুকে শিখিয়ে দিয়েছে বড়ো হতে।
























