চাকরিহীন মানুষদের জন্য সুখবর! ৫০ শতাংশ বেতন দিচ্ছে কেন্দ্র সরকার – কেন্দ্রের অটল কল্যাণ বিমা যোজনার প্রচার ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে ৷ মিডিয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে জানতে পারা গিয়েছে ৷ এই প্রকল্প নিয়ে প্রতিক্রিয়া এখনও পর্যন্ত দুর্বল ৷ এই প্রচারকে গতি দিতে কেন্দ্রীয়
সরকার বিজ্ঞাপন দিতে শুরু করেছে ৷ যাতে এর লাভ বেশি থেকে অত্যন্ত বেশি পরিমাণে মানুষ পেতে পারেন ৷ করোনা সংক্রমণের ফলে যাঁদের চাকরি চলে গিয়েছে অর্থাৎ যাঁরা চাকরি হারা হয়েছেন, যাঁরা ইএসআইয়ের আওতাভুক্ত তাঁরা বড় সুবিধা পেতে চলেছেন ৷ তাঁরা এবিকেওয়াই-এর অন্তর্গত বেতনের ৫০ শতাংশ পাবেন ৷ এমনই দাবি করা হচ্ছে ৷ যে সমস্ত মানুষ চাকরিহারা হয়েছে তাঁরা ফের চাকরি পেলেও
এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন ৷ ইএসআইসি এর জন্য ৪৪,০০০ কোটি টাকার ফান্ড ব্যবহার করা হবে ৷ নতুন সামাজিক সুরক্ষা কোড আইনের অন্তর্গত সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এসআইসির পরিষেবার আওতা সারা দেশের সমস্ত জেলায় বিস্তৃত করবে ৷ শ্রমমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে এর কারণে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের অন্তগর্ত নেটওয়ার্ক হাসপাতালে টিপিএ বা থার্ডপার্টি সার্ভিস প্রভাইডাররে সঙ্গে কথা হয়ে
গিয়েছে ইতিমধ্যেই এই যোজনার নিতে গেলে ইএসআইসির অটল ব্যক্তি কল্যাণ যোজনায় নাম নথিভুক্ত করতে হবে ৷ এর জন্য রাজ্য কর্মচারী বিমা নিগমের ওয়েবসাইটে গিয়ে অটল ব্যক্তি কল্যাণ যোজনা ফর্ম ডাউনলোড করে আবেদন করতে হবে ৷ এরফলে হঠাৎ চাকরি চলে গেলেও ২ বছর পর্যন্ত আর্থিক সাহায্য পাওয়া যাবে ৷ তবে ,যদি সংগঠিত ক্ষেত্রে যাঁরা কাজ করবেন প্রতি মাসে প্রভিডেন্ট ফান্ড ও ইএসআইয়ে টাকা
সংস্থার পক্ষ থেকে জমা দিলেই এই সুবিধা পাওয়া সম্ভব যদি কোনও কর্মীর কোনও ভুল বা অনুচিত কাজ করতে গিয়ে চাকরি গিয়েছে সেক্ষেত্রে এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যাবেনা ৷ ইএসআইসি ইএসআইসি ডেটাবেসে বিমা ধারক ব্যক্তির আধার ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক থাকতে হবে ৷ সেক্ষেত্রেই এই সুবিধা পাওয়া সম্ভব চাকরি চলে যাওয়ার ৩০ দিন পরেই এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে আবেদন করা যাবে ৷ এর আগে এর সময়
সীমা ৯০ দিনের ছিল ৷ এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে অনলাইনে আবেদন করতে হবে ৷ আবেদন পত্রটি মঞ্জুর হলে ১৫ দিনের মধ্যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা চলে যাবে ৷ইকনোমিক টাইমসের একটি খবরের ভিত্তিতে জানতে পারা গিয়েছে ৷ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত ইএসআইয়ের সদস্যরা এর সুবিধা পাবেন ৷ গত মাসে ইএসআইসি অটল কল্যাণ বিমা যোজনা ১ জুলাই ২০২০ থেকে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত বিস্তৃত করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৷