









এখনকার দিনে ঘাড়ে ব্যথা একটি প্রায় প্রচলিত সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেশিরভাগ লোকই এই সমস্যায় ভুগতে থাকে। তবে সমস্যা যেমন রয়েছে,তেমন সমাধান ও রয়েছে। কিভাবে সহজেই ঘাড় ব্যথাকে বিদায় দিবেন-
১.ম্যাসাজ
ঘাড়ে ব্যথা হলে ম্যাসাজ করা জরুরি। ব্যথা শুরু হলেই হাতে একটু নারকেল তেল নিয়ে ম্যাসাজ করা শুরু করুন। দেখবেন অনেক আরাম পাবেন।





২.লবন জলে স্নান
মাংস পেশিতে টান বা ঘাড়ে টান ব্যথা হয়ে থাকলে স্নানের সময় জলে লবন দিয়ে স্নান করুন। তবে স্নানের জল যেন হালকা গরম হয়ে থাকে।
৩.হলুদ
হলুদে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ঘাড়ের ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও, হলুদ রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতেও সহায়তা করে।
৪.ঘাড়ের ব্যায়াম
ঘাড়ের এমন কিছু ব্যায়াম আছে যা ঘাড়ের ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। ঘাড়ের ব্যায়াম করার আগে মাংসপেশিকে প্রসারিত করতে গরম সেঁক দিয়ে দিন।





এই ৫টি খাবারেই প্রচণ্ড মাথাব্যথা বেড়ে যায়
ব্যথার সমস্যায় ভোগেন না এমন মানুষ খুব কমই দেখা যায়।কোনো ব্যথাই কম যন্ত্রনা দায়ক নয়।ঠিক তেমন মাথা ব্যথাও। মাথা ব্যথা যখন প্রচন্ড হয়ে যায় ,তখনি সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আমরা জানি টেনশন থাকলে ও ঘুম কম হলে মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। তবে অনেক সময় আমাদের কিছু কিছু খাবারের কারণেও মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। যেমন-





১.অ্যালকোহল: ওয়াইন ও অ্যালকোহলযুক্ত খাবার খাওয়া একদম ভালো নয়। এসব মাইগ্রেনের জন্য দায়ী।
২.সোডা এবং কোলা :কৃত্রিম সুইটেনার মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাসের জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে সবার মাথাব্যথা না-ও হতে পারে। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই সোডা বা কোলা খাওয়ার পরে এই সমস্যা দেখা দেয়।
৩.পনির:পুরোনো পনিরে এক ধরণের উপাদান রয়েছে,যা টায়রামাইন নাম এ পরিচিত যা মাথার রক্তনালিকে সীমাবদ্ধ করে আর প্রসারিত করে,যার ফলে মাথাব্যথার সৃষ্টি হয়।
৪.চুইংগাম:যদি কেউ ঘন ঘন চুইংগাম চিবোয় তাহলে তার মাথা ব্যথা হতে পারে।
























