Home / News / ঘরে অসুস্থ স্বামী, বেঁচে থাকতে একমাত্র সম্বল ই-রিকশা! মহিলার হার না মানা লড়াইকে কুর্নিশ শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রার

ঘরে অসুস্থ স্বামী, বেঁচে থাকতে একমাত্র সম্বল ই-রিকশা! মহিলার হার না মানা লড়াইকে কুর্নিশ শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রার

Copy

বর্তমান সময়ে নারীরা সব ক্ষেত্রে নিজেদেরকে অনেক বেশি দক্ষতা এবং বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে গেছে। বলা চলে পুরুষদের সঙ্গে,

বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় নিজেদের কৃতিত্ব প্রমাণ করেছে মহিলারা। তবে সেই সঙ্গে জীবন সংগ্রামের লড়াইটাও কিন্তু পিছিয়ে পড়েননি কেউ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল এমনই এক হার না মানা নারীর কাহিনী। যার লড়াইয়ের গল্প শুনে রীতিমতো কুর্নিশ জানিয়েছে গোটা ভারতবাসী।

এমনকি তার কাহিনী মন ছুয়ে গেছে মাহিন্দ্রা কর্তা আনন্দ মাহিন্দ্রারও। সবাইকে দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি তার টুইটার হ্যান্ডেল একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। এই পোস্টে তিনি এক মহিলার জীবন সংগ্রামের কাহিনী তুলে ধরেছেন। এমনিতে বাণিজ্যের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ সক্রিয় আনন্দ মাহিন্দ্রা। প্রায়দিনই তাঁকে দেখা যায় নানা চমকপ্রদ বিষয় শেয়ার করে নেটিজেনদের মনোরঞ্জন করতে। এবারও সেরকমই একটি ভিডিও শেয়ার করে ওই নারীর দিন চালানোর লড়াইয়ের কথা তুলে ধরেছেন। প্রসঙ্গত বেশ কিছুদিন আগেই ওই মহিলার স্বামী মারা গেছেন। এমন পরিস্থিতিতে সংসারের হাল ধরতে মহিলার সম্বল হয়ে উঠেছে ই-রিকশা। স্বামী মারা যাও্যার পরই ই-রিকশা চালানোর কাজ শুরু করেন তিনি। তা থেকে যা উপর্জন হয় তা দিয়েই সংসার চালান।

জানা গিয়েছে, পাঞ্জাবের বাসিন্দা ওই মহিলার নাম পরমজিৎ কৌর। সম্প্রতি স্বামী মারা যাওয়ার পর পুরো বাড়ির দায়িত্ব এসে পড়ে তাঁর কাঁধে। তাই তখন থেকেই ই-রিকশা চালাতে শুরু করেনপরমজিৎ। আর সেই রোজগার দিয়ে চলে তাঁর সংসার। পরমজিতের কাহিনি জানার পর মন খারাপ স্বয়ং আনন্দ মাহিন্দ্রারও। শিল্পপতি লিখেছেন, ‘পরমজিৎ কৌর, পাঞ্জাবে প্রথম মহিলা ই-রিকশা গ্রাহক৷ স্বামীকে হারানোর পর, তিনি একমাত্র রুটি উপার্জনকারী হয়ে ওঠেন। ই-আলফা মিনি চালিয়ে তিনি তাঁর পরিবার ও মেয়েদের দায়িত্ব পান করেন। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন কীভাবে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়।’

Check Also

সুন্দরবনের নদীতে মিলল প্রায় ৭ ফুটের তেলেভোলা মাছ, বিক্রি হল ৪৩ লক্ষ টাকায়।

Copy ওপার বাংলার সুন্দরবনের নদীতে মিলল প্রায় ৭ ফুটের তেলেভোলা মাছ। ৭৮ কেজির ওজনের মাছটি ...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *