কানের মধ্যে এক টুকরা রসুন সারারাত রেখে দিন আর সকালে নিজেই ফলাফল বুঝতে পারবেন – একটি রসুনের টুকরো সারারাত কানের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখু’ন, আর সকালে উঠে দেখু’ন তার চ’মৎকার ফলাফল! রসুনের টুকরো সারা রাত-
রসুনের টুকরো সারা রাত- রসুন ছাড়া ভা’রতীয় রান্না অসম্পূর্ণ। সুগন্ধযু’ক্ত গন্ধ এবং স্বাদ ছাড়াও রসুন শরীরের গরম, রোগপ্রতিরোধ এবং সংক্রমণ নিরাময়ের জন্য প্রমাণিত হয়েছে !এখানে রসুনের কিছু অ’প্রত্যাশিত স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যে ব্যবহারের গুন এনেছি !
চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক –
১। চুল ঝড়ে পড়ার হাত থেকে বাঁ’চায়: এক কোয়া রসুনের টুকরো কে’টে মা’থার তালুতে ঘোসুন। রসুনে থাকা প্রাকৃতিক তেল চুল পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে এবং চুলের গোড়া মজবুত করে ।
২। রসুনের চা ঠান্ডা লাগা এবং সর্দি থেকে বাঁ’চায়: রসুন চা সবচেয়ে সুস্বাদু চা হয়। রসুন চা তৈরি করতে দুটো রসুনের কোয়ার সাথে লবঙ্গ ফুটন্ত জলে দিন, আপনার স্বাদ অনুযায়ী আদা ও মধু যোগ করুন। আপনি ১০ মিনিটের মধ্যেই ভাল বোধ করবেন ।
৩। রসুন ত্বকের ফুসকুরি দূর করতে সাহায্য করে: কিছু রসুনের তেল ফুসকুরি ওলা ত্বকে লাগান এবং চক্রাকারে ম্যাসাজ করুন। এটি অস্বস্তি থেকে মুক্ত এবং ঐ এলাকাটি মসৃণ করে এবং ফুসকুরি মুক্ত করে তুলবে।
৪। রসুন কানের ব্যাথা দূর করে: কানের ব্যাথা খুবই ক’ষ্ট’কর। একটি রসুনের কোয়া কানে দিয়ে রাখু’ন সারা রাত আর দেখু’ন পরের দিন কেমন তা’জা অনুভব করবেন যা আগে কখনও করেননি ।
৫। ডাইবেটিসের সাথে যু’দ্ধ করতে সাহায্য করে রসুন: রসুন শরীরে উচ্চ ইনসুলিনের উৎপাদন কম করে। আর শরীরে অধিক গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। একজন ডাইবেটিক রোগীর রোজ রসুন খাওয়া দরকার, চা বা রান্নার মধ্যে দিয়ে ।
৬। রসুন র’ক্ত চাপ কমায়: যদি হাইপারটেনশান রোগী দৈনিক ২-৩ টে করে রসুন চেবায়, তবে তাদের র’ক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে যায়
৭। গাঁঠের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় রসুন: যেখানেই ব্যথা হয়, সহ’জেই রসুনের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এবং ব্যথা এবং অস্বস্তি থেকে নিজেকে মুক্ত করুন। প্রতিদিন এটি ব্যবহার করলে অস্টিওপরোসিস, অস্টিওমালিয়া এবং আর্থ্রাইটিসের এর মত রোগের ব্যথাও কমাতে।