Home / Lifestyle / এ সময়ে ফুড পয়জনিং হলে যে ৭টি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন

এ সময়ে ফুড পয়জনিং হলে যে ৭টি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন

এ সময়ে ফুড পয়জনিং হলে যে ৭টি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন – এই সময় অনেকেই ফুড পয়জনিংয়ের সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। খাবারে অনিয়ম হলে এই সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা ছোট-বড় উভয়েরই হতে পারে।

কোনো খাবার খাওয়ার পর ঘন ঘন বমি, জ্বর, পেটব্যথা, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়া মানেই ফুড পয়জনিং। জীবাণুযুক্ত, অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে ফুড পয়জনিং হতে পারে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক কিছুই করেন সবাই। তবে এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ঘরোয়া কিছু উপায় রয়েছে। যা বেশ কার্যকরী।

এ বিষয়ে কিছু ঘরোয়া উপায় জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি। চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলো-

১। পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিন।
২। চা বা কফি এড়িয়ে চলুন।
৩। ফুড পয়জনিং হলে শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ে। দেহের পানির চাহিদা পূরণে এ সময় প্রচুর পরিমাণে পানি বা তরল খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

৪। ফুড পয়জনিংয়ের সময় শরীরে মিনারেলের ঘাটতি হয়। এ সময় স্যালাইন, ফলের রস, ডাবের পানি পান করুন। এতে তরল ও মিনারেলের ভারসাম্য রক্ষা হবে।
৫। বমি বেশি হলে বমির অন্তত এক ঘণ্টা পর খাবার খান। এক ঘণ্টা পর ফলের রস বা ডাবের পানি ধীরে ধীরে পান করুন। যেমন, পাঁচ মিনিট পর পর এক চুমুক খেতে পারেন। এতে শরীর তরল শোষণ করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাবে, পুনরায় বমির আশঙ্কা কমবে।

৬। ভারী, ঝাল ও তেলযুক্ত খাবার এই সময় এড়িয়ে চলুন। সিদ্ধ আলু, সিদ্ধ সবজি, নরম ভাত খেতে পারেন।
৭। ফুড পয়জনিং বন্ধের জন্য নিজে নিজে ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে খাবেন না। যে কোনো ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Check Also

আপনার কি রাতের বেলা চোখে ঘুম নেই? তাহলে আপনার যা যা করণীয়, দেখেনিন

অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। ঘুম না এলে শুধু এপাশ ওপাশ করে অনেকের সারারাত কেটে যায়। ...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *