







রহ’স্যময় হাসির আওয়াজ জয়পুরে। সাধারণত আপনারা জল ভর্তি কুয়ো দেখেছেন আবার বহু পুরাতন শুকনো কুয়োও দেখেছেন। অনেক সময় নানা-নানির কাছ থেকে কুয়োর ভৌতিক গল্পও শুনেছেন। এবার জয়পুরের একটি ছোট্ট গ্রাম কুয়োর ভূ’তের মুখোমুখি। এই রহস্যময়ী কুয়োতে আসলে কি আছে চলুন দেখে আসি।




আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি, এই কুয়োটি অনেক দিন যাবৎ শুকনো পড়ে আছে। কিন্তু এই কুয়োর বৈশিষ্ট্য হলো, কেউ একটু দূরে দাঁড়িয়ে থাকলে কুয়োর ভেতর থেকে হাসির জোরে জোরে আওয়াজ শুনতে পান। আবার কাছে গেলেই কোনো আওয়াজ নেই।




গ্রামের মানুষ ভূত-প্রেতের কাজ বলেই বিশ্বাস করেন। কিন্তু বিজ্ঞান মানতে রাজি নয়। গ্রামের লোকজন জানচ্ছেন, অনেক দিন আগে এই কুয়োতে একটি যুবক পড়ে গেছিলো। পরবর্তীতে তার মৃ’ত্যু ঘটে। হতে পারে তার আ’ত্মা এই কুয়োর মাধ্যে তখন থেকেই বন্দি আছে।




এই হাসির রহস্য উদঘাটনে কিছু লোক চেষ্টাও করেছিলেন কিন্তু রহস্য রহ’স্যই থেকে গেল। পরে গ্রামের এক বৃদ্ধ ব্যক্তি এই রহস্যের পিছনের গল্পটা শুনালেন। গ্রামের এই যুবক গাব্বার সিংয়ের ভক্ত ছিলেন। এবং শোলে ছবি দেখার খুব নেশা ছিল। যুবকের হাসি গ্রামের নাটক মঞ্চেও দেখা গেছে। গাব্বার সিংয়ের ডায়লগ খুব মুখস্থ করতেন যুবক। এই বৃদ্ধ ব্যক্তিটি বলেন, আপনারা কুয়োর ভেতর থেকে আসা হাসির আওয়াজ শুনলেই বুঝতে পারবেন যেন গাব্বার সিং-ই হাসছেন।























