









জীবনে টাকা পয়সা বা স্বাচ্ছন্দ কে না চায় বলুন তো, কিন্তু সকলের পক্ষে তা হয়ে ওঠেনা, কিন্তু বিভিন্ন শাস্ত্র ও ধর্মগ্রন্থ থেকে পাওয়া তথ্য থেকে বিচার বিবেচনা করে আমরা আপনাদের বলছি যে ঠাকুরঘরে যদি এই পাঁচটি জিনিস রাখেন তাহলে আপনার কখনও টাকা পয়সার অভাব হবেনা, থাকবেনা কোনো সমস্যা!





ঠাকুরঘর আমাদের প্রায় সকলের বাড়িতেই আছে কমবেশি , আমরা অনেকেই ঠাকুরঘরে মঙ্গলের জন্য এটা ওটা রাখি, অনেকে আবার ঠাকুরঘরে ধান রাখেন, অনেকে ঝুলিয়ে রাখেন ছোট তাল, সবকিছুই করি আমরা মঙ্গলের উদ্যেশে।





জীবনে চলার পথে প্রতিটি ধাপেই টাকার প্রয়োজন, টাকা ছাড়া আপনি কোনো কাজই করতে পারবেন না, সব কাজেই আপনার টাকা লাগবে, আর মানুষ সারাদিন সারাজীবন এতো কষ্ট করে শুধুমাত্র টাকার জন্যই, কিন্তু ঠাকুরঘরে কিছু কিছু জিনিস রাখলে আপনার কখনও টাকার অভাব হবেনা,





আসুন তাহলে দেরী না করে জেনে নেই যে ঠাকুরঘরে কোন জিনিস রাখতে হবে, হিন্দু ধর্মগ্রন্থে লেখা একাধিক বইয়ে এমনটা উল্লেখ পাওয়া যায় যে ঠাকুর ঘরে এই পাচটি জিনিষ রাখলে মা লক্ষী আপনার ওপর প্রশন্ন হবেন। যার ফলে আপনার কর্মজীবনেও চোখে পরার মতো উন্নতি ঘটবে,





1. ঘন্টা- ঠাকুরঘরে পিতলের তৈরী ঘন্টা রাখা খুবই শুভ, কারন পূজোর সময় ঘন্টা বাজালে সেই আওয়াজে সমস্ত রকম নেগেটিভিটি কেটে যায়, বারতে থাকে পজেটিভ শক্তির ক্ষমতা , সেই সঙ্গে ঘরের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ক্ষতিকারক জীবানুও মারা যায়, তাতে কেবল শান্তি ও সুখের পথ প্রসস্ত হয়, সেই সঙ্গে শরীর থাকে রোগমুক্ত!





এক গবেষনায় দেখা গিয়েছে যে ঘন্টার আওয়াজে এমন এক পজেটিভ শক্তি রয়েছে যেটা মস্তিষ্কের ভিতর পৌছালে মনের রাগ, ঘৃনা অভিমান সব কমতে শুরু করে।
2. ছোট কলসি- ছোট একটা তামা বা পেতলের কলসি যদি সিদুর লাগিয়ে ও ওপরে একটি নারকেল দিয়ে যদি সেটা ঠাকুরঘরে রাখা যায়, তাহলে অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটতে সময় লাগেনা , তার সাথে সাথে পরিবারের ভিতরেও সুখশান্তি বিরাজ করে, প্রশঙ্গত কলসির সাথে যদি আটটি পদ্ম রাখতে পারেন তাহলেতো আর কথাই নেই,





3. স্বস্তিকা চিহ্ন – এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে ঠাকুরের ছবির সামনে যদি একটি স্বস্তিকা চিহ্ন একে তার পাশে রোজ সন্ধ্যা বেলায় ভক্তিভরে প্রদীপ জ্বালাতে পারেন, তাহলে পরিবারের সকলের অথ্যাৎ পরিবারের সকল সদস্যের উন্নতি ঘটে। তার সাথে শারীরিক সমস্যাও দূর হয় সকলের।শুধু তাই নয় কোনো ধরনের অর্থনৈতিক সমস্যা থাকলে তাও মিটে যায়,





4. শঙ্খ- আপনি যদি আপনার ঠাকুরঘরে জল শঙ্খ ও একটি বাজানো শঙ্খ রাখতে পারেন তাহলে আপনার ভাগ্য ফিরে যাবে, বাজানো শঙ্খ রোজ সন্ধ্যা বেলা ও জল শঙ্খ রোজ কোনো ঠাকুরকে স্নান করানোর জন্য ব্যাবহার করুন, ভাগ্য অবশ্যই ফিরবেই, কারন সমুদ্রগর্ভে পাওয়া এই উপাদানটি মা লক্ষীর খুব প্রিয়।





5.মাটির প্রদীপ – প্রতিদিন পূজো করার সময় মাটির প্রদীপ জ্বালান, ও সন্ধ্যা বেলা সেই প্রদীপ তুলসীতলায় দেখান, দেখবেন কয়েকদিনের মধ্যে আপনার সমস্ত আর্থিক সমস্যা দূর হয়ে গেছে, ফিরে এসেছে ভাগ্য,
























