









বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। তবে দক্ষিণব’ঙ্গের কোথাও সেরকম কোনও ভারী বৃষ্টি হয়নি। তবে উত্তরব’ঙ্গে কোনও কোনও জায়গায় একটানা বৃষ্টি চলেছে বলে জানা গিয়েছে। তবে শুক্রবারের পর আবহাওয়ার উন্নতি ‘হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।





প্রস’ঙ্গত, ভারতে সাধারণভাবে বর্ষা স্থায়ী হয় ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে পশ্চিম রাজস্থানের কিছু অংশ থেকে বর্ষা বিদায় নিতেও শুরু করেছে। আবহাওয়া দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, হিমালয় সংল’গ্ন পশ্চিমব’ঙ্গে মৌসুমী বায়ু অবস্থান করছে।





এর স’ঙ্গে যুক্ত হয়েছে নিম্নচাপ। এদিকে আবহাওয়া দফতর পূর্বাভাস দিয়েছে যে, উত্তরব’ঙ্গের হিমালয় সংল’গ্ন ৫ জে’লায় শুক্রবার পর্যন্ত ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে।





ভারী বৃষ্টি ‘হতে পারে দার্জিলিং, জলপাইগু’ড়ি, কালিম্পং, মালদহ, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে। শুক্রবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি ‘হতে পারে দার্জিলিং, জলপাইগু’ড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং কালিম্পং-এ। ভারী বৃষ্টি ‘হতে পারে মালদহ, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের দু-একটি জায়গায়





এদিকে কয়েক দিনের বৃষ্টিতে উত্তরব’ঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় জল জমতে শুরু করেছে। নদীগু’লির জলস্তরও বেড়েছে। পাহাড়ে ধাস নেমে বেশ কিছু জায়গায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন’্ন হয়ে পড়েছে। আবহ দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণব’ঙ্গে আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।





তবে জে’লাগু’লিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি ‘হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। বুধবার পূর্ব মধ্যপ্রদেশ এবং সন্নিহিত এলাকার ওপর থাকা নিম্নচাপ এলাকা বর্তমানে পূর্ব উত্তর প্রদেশ এবং সন্নিহিত এলাকার ওপর অবস্থান করছে। অন্যদিকে মৌসুমী অক্ষরেখা বিকানের, আলোয়াড়, পূর্ব উত্তর প্রদেশ, গয়া, মালদা হয়ে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে মনিপুর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
























